যে প্রতারণায় বাতিল হতে পারে আপনার আমেরিকার নাগরিকত্ব

প্রকাশিত: ৫:২৬ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২৫

যে প্রতারণায় বাতিল হতে পারে আপনার আমেরিকার নাগরিকত্ব

ডেস্ক রিপোর্ট: সো ডিওজে এই ধরনের মামলা করে মূলত দেখাতে। কেন করে তারা? যে ইমিগ্রেশন ফরমে মিথ্যা তথ্য দিলে পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে।’আপনি একটি প্রতারণায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। জেলও খেটেছেন, কিন্তু নাগরিকত্ব নেওয়ার সময় সে কথা জানাননি অভিবাসন কর্তৃপক্ষকে।এমন একটি কারণে বাতিল হতে পারে আপনার অ্যামেরিকার নাগরিকত্ব। সাম্প্রতিক একটি উদাহরণ দিয়ে টিবিএন ভিউজ অনুষ্ঠানে বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত বলেছেন হাবিব রহমান। তার পুরো বক্তব্যটি তুলে ধরা হলো টিবিএনের পাঠকদের জন্য।ট্যাক্স ফ্রড করলে আপনার নাগরিকত্ব বাতিল হয়ে যেতে পারে। সো এই সেকশনটি হচ্ছে ট্যাক্স জালিয়াতি আর নাগরিকত্ব বাতিল (নিয়ে)। সো এই সেকশন করার মূল কারণটি হচ্ছে একটি ঘটনা, যেটি দিয়ে সম্পূর্ণ গল্পটি শুরু; এই ঘটনা প্রবাহের শুরু।সেটি হচ্ছে হিউস্টনের এক মহিলার। আসলে তারই ঘটন, যা ইতিমধ্যেই সব জায়গায় শিরোনাম হয়েছে। তিনি ২০১৯ সালে ভুয়া ট্যাক্স রিটার্ন সাবমিট করেছিলেন। ভুয়া ট্যাক্স রিটার্ন দাখিলের অভিযোগে দোষ স্বীকারও করেছেন তিনি।

অ্যামেরিকার বিচার বিভাগ, অর্থাৎ ডিওজে, ডিপার্টমেন্ট অফ জাস্টিস। আপনি আমাদের এখানে প্রায়ই যারা দেখে থাকেন টিভি, তারা শুনে থাকেন, (তাদের কাছে) ডিওজে ব্যাপকভাবে পরিচিত। সো ইউএস বিচার বিভাগ যেটি আছে, (সেটি) তাকে ইচ্ছাকৃতভাবে ট্যাক্স জালিয়াতির অপরাধে মনে রাখবেন, ইচ্ছাকৃতভাবে ট্যাক্স জালিয়াতির অপরাধে অভিযুক্ত করে এবং আদালত তাকে ১২ মাসের কারাদণ্ড দেয়।শুধু উনি দোষ স্বীকারই করেননি, উনি শাস্তিও পেয়েছেন। এখন এই পরিপ্রেক্ষিতে ডিওজে যে তার অ্যামেরিকান নাগরিকত্ব বাতিল, যেটি আমরা ডিন্যাচারালাইজেশন হিসেবে বহুবার শুনছি, শুনেছি, এবং শুনব সামনে। এটির জন্য মামলা করেছেন তারা (ডিওজে) যে, তার নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হোক।যুক্তিটি কী? তারা যুক্তি দিচ্ছেন যে তিনি বেআইনিভাবে নাগরিকত্ব অর্জন করেছেন। সেটি কীভাবে সম্ভব? সেটিও তুলে ধরব কিছুক্ষণের মধ্যে এবং (ওই নারী) গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গোপন করেছেন।

আপনারা যারা দেখছেন, যাদের গ্রিন কার্ড আছে, যারা সিটিজেন এ দেশে, আপনাদের কিছুদিনের মধ্যেই কিন্তু ট্যাক্স ফাইলের ব্যাপারটি চলে আসছে। সো এটি সবাই, আপনি, আমি সবাই, ইভেন ইফ ইউ আর ফরেন স্টুডেন্ট, আপনি ফরেন বিজনেসম্যান, ইবি-১, ইবি-২, ইবি-৩, হোয়াটএভার। রাইট? আপনার কিন্তু এই সময়টি চলে আসছে। সো দিস ইজ ভেরি ইম্পরট্যান্ট। ডু থিংস নাউ।তাদের (ডিওজে) অভিযোগ হচ্ছে উনি জেনেশুনে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গোপন করেছেন। এখন মূল বিষয়টি কী? মূল বিষয়টি হচ্ছে এ রকম, এই অপরাধের সময়, অর্থাৎ উনি যখন এই ইচ্ছাকৃতভাবে সাবমিট করেছেন ট্যাক্স ফ্রড, গ্রিন কার্ড ছিল তার। তিনি স্থায়ী বাসিন্দা ছিলেন।অপরাধের সময় তিনি পারমানেন্ট রেসিডেন্ট ছিলেন। অর্থাৎ তার গ্রিন কার্ড ছিল। নাগরিকত্ব নেওয়ার আগে ট্যাক্স জালিয়াতি করেছেন।

দিস ইজ দ্য মেইন ফ্যাক্টর হিয়ার। উনি পারমানেন্ট রেসিডেন্ট ছিলেন। তার গ্রিন কার্ড ছিল এবং এই যে জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছে, সেই সময়ে এবং তখন তিনি নাগরিক ছিলেন না অবভিয়াসলি। তার অর্থ হচ্ছে তিনি স্বেচ্ছায় এটি করেছেন যে বিষয়গুলো, তারা ডিপার্টমেন্ট অফ জাস্টিস বলছেন যে, এই ঘটনা ঘটেছে।উনি (নারী) যখন এটি করেছেন, এটি স্বেচ্ছায় করেছেন এটি এবং ভুয়া ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল করেছেন এবং স্বীকারও করেছেন। চারটি জিনিস তারা নিয়ে এসেছে এবং এর সাথে তারা বলেছেন, তার যে শাস্তিটি ছিল, এটিও হালকা ছিল না। এটি হচ্ছে ১২ মাসের কারদণ্ড হয়েছে।সার্ভ ওয়ান ইয়ার ইন প্রিজন এবং তারা বলছে, এটি ছোটখাটো কোনো ভুল নয় এবং এটি গুরুতর অপরাধ, যার জন্যই তার (নারী) ১২ মাসের জেল হয়েছিল। সো এগুলা কি প্রমাণ করে? এগুলো প্রমাণ করে এটি কোনো ছোট ট্যাক্স ভুল ছিল না; বরঞ্চ ইচ্ছাকৃতভাবে ট্যাক্স জালিয়াতি করা হয়েছে এখানে, যা অপরাধ ক্রিমিনাল।
সো ডিওজে এই ধরনের মামলা করে মূলত দেখাতে। কেন করে তারা? যে ইমিগ্রেশন ফরমে মিথ্যা তথ্য দিলে পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে।’
আপনি একটি প্রতারণায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। জেলও খেটেছেন, কিন্তু নাগরিকত্ব নেওয়ার সময় সে কথা জানাননি অভিবাসন কর্তৃপক্ষকে।

এমন একটি কারণে বাতিল হতে পারে আপনার অ্যামেরিকার নাগরিকত্ব। সাম্প্রতিক একটি উদাহরণ দিয়ে টিবিএন ভিউজ অনুষ্ঠানে বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত বলেছেন হাবিব রহমান। তার পুরো বক্তব্যটি তুলে ধরা হলো টিবিএনের পাঠকদের জন্য। ট্যাক্স ফ্রড করলে আপনার নাগরিকত্ব বাতিল হয়ে যেতে পারে। সো এই সেকশনটি হচ্ছে ট্যাক্স জালিয়াতি আর নাগরিকত্ব বাতিল (নিয়ে)। সো এই সেকশন করার মূল কারণটি হচ্ছে একটি ঘটনা, যেটি দিয়ে সম্পূর্ণ গল্পটি শুরু; এই ঘটনা প্রবাহের শুরু।সেটি হচ্ছে হিউস্টনের এক মহিলার। আসলে তারই ঘটন, যা ইতিমধ্যেই সব জায়গায় শিরোনাম হয়েছে। তিনি ২০১৯ সালে ভুয়া ট্যাক্স রিটার্ন সাবমিট করেছিলেন। ভুয়া ট্যাক্স রিটার্ন দাখিলের অভিযোগে দোষ স্বীকারও করেছেন তিনি।অ্যামেরিকার বিচার বিভাগ, অর্থাৎ ডিওজে, ডিপার্টমেন্ট অফ জাস্টিস। আপনি আমাদের এখানে প্রায়ই যারা দেখে থাকেন টিভি, তারা শুনে থাকেন, (তাদের কাছে) ডিওজে ব্যাপকভাবে পরিচিত। সো ইউএস বিচার বিভাগ যেটি আছে, (সেটি) তাকে ইচ্ছাকৃতভাবে ট্যাক্স জালিয়াতির অপরাধে মনে রাখবেন, ইচ্ছাকৃতভাবে ট্যাক্স জালিয়াতির অপরাধে অভিযুক্ত করে এবং আদালত তাকে ১২ মাসের কারাদণ্ড দেয়।

শুধু উনি দোষ স্বীকারই করেননি, উনি শাস্তিও পেয়েছেন। এখন এই পরিপ্রেক্ষিতে ডিওজে যে তার অ্যামেরিকান নাগরিকত্ব বাতিল, যেটি আমরা ডিন্যাচারালাইজেশন হিসেবে বহুবার শুনছি, শুনেছি, এবং শুনব সামনে। এটির জন্য মামলা করেছেন তারা (ডিওজে) যে, তার নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হোক।যুক্তিটি কী? তারা যুক্তি দিচ্ছেন যে তিনি বেআইনিভাবে নাগরিকত্ব অর্জন করেছেন। সেটি কীভাবে সম্ভব? সেটিও তুলে ধরব কিছুক্ষণের মধ্যে এবং (ওই নারী) গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গোপন করেছেন।আপনারা যারা দেখছেন, যাদের গ্রিন কার্ড আছে, যারা সিটিজেন এ দেশে, আপনাদের কিছুদিনের মধ্যেই কিন্তু ট্যাক্স ফাইলের ব্যাপারটি চলে আসছে। সো এটি সবাই, আপনি, আমি সবাই, ইভেন ইফ ইউ আর ফরেন স্টুডেন্ট, আপনি ফরেন বিজনেসম্যান, ইবি-১, ইবি-২, ইবি-৩, হোয়াটএভার। রাইট? আপনার কিন্তু এই সময়টি চলে আসছে। সো দিস ইজ ভেরি ইম্পরট্যান্ট। ডু থিংস নাউ।তাদের (ডিওজে) অভিযোগ হচ্ছে উনি জেনেশুনে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গোপন করেছেন। এখন মূল বিষয়টি কী? মূল বিষয়টি হচ্ছে এ রকম, এই অপরাধের সময়, অর্থাৎ উনি যখন এই ইচ্ছাকৃতভাবে সাবমিট করেছেন ট্যাক্স ফ্রড, গ্রিন কার্ড ছিল তার। তিনি স্থায়ী বাসিন্দা ছিলেন।

অপরাধের সময় তিনি পারমানেন্ট রেসিডেন্ট ছিলেন। অর্থাৎ তার গ্রিন কার্ড ছিল। নাগরিকত্ব নেওয়ার আগে ট্যাক্স জালিয়াতি করেছেন।দিস ইজ দ্য মেইন ফ্যাক্টর হিয়ার। উনি পারমানেন্ট রেসিডেন্ট ছিলেন। তার গ্রিন কার্ড ছিল এবং এই যে জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছে, সেই সময়ে এবং তখন তিনি নাগরিক ছিলেন না অবভিয়াসলি। তার অর্থ হচ্ছে তিনি স্বেচ্ছায় এটি করেছেন যে বিষয়গুলো, তারা ডিপার্টমেন্ট অফ জাস্টিস বলছেন যে, এই ঘটনা ঘটেছে।উনি (নারী) যখন এটি করেছেন, এটি স্বেচ্ছায় করেছেন এটি এবং ভুয়া ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল করেছেন এবং স্বীকারও করেছেন। চারটি জিনিস তারা নিয়ে এসেছে এবং এর সাথে তারা বলেছেন, তার যে শাস্তিটি ছিল, এটিও হালকা ছিল না। এটি হচ্ছে ১২ মাসের কারদণ্ড হয়েছে।

সার্ভ ওয়ান ইয়ার ইন প্রিজন এবং তারা বলছে, এটি ছোটখাটো কোনো ভুল নয় এবং এটি গুরুতর অপরাধ, যার জন্যই তার (নারী) ১২ মাসের জেল হয়েছিল। সো এগুলা কি প্রমাণ করে? এগুলো প্রমাণ করে এটি কোনো ছোট ট্যাক্স ভুল ছিল না; বরঞ্চ ইচ্ছাকৃতভাবে ট্যাক্স জালিয়াতি করা হয়েছে এখানে, যা অপরাধ ক্রিমিনাল।আপনারা সিভিল অ্যান্ড ক্রিমিনাল শুনবেন আমাদের এখানে এবং যার অর্থ হচ্ছে যেহেতু এটা সিভিল না, এটা ক্রিমিনাল। তার অর্থ হচ্ছে এটা কারদণ্ডযোগ্য, অর্থাৎ পানিশেবল অফেন্স বাই জেল টাইম। নাগরিকত্ব যখন আপনি আবেদন করবেন এবং ভালো চরিত্র/গুড মোরাল ক্যারেক্টার, এই বিষয়টি এখানে চলে আসছে। দিস ইজ ভেরি ইম্পরট্যান্ট। নাগরিকত্ব আবেদন ও গুড মোরাল ক্যারেক্টার। ওকে। যখন কেউ অ্যামেরিকার নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করে থাকেন বা করেন, তাকে প্রমাণ করতে হয় যে, তার যে গত পাঁচ বছরে তিনি ভালো চরিত্রে ছিলেন।

তার পরবর্তীতে চরিত্র খারাপ হতে পারে, ভালো হতে পারে। দ্যাট’স ডিফারেন্ট স্টরি। বাট এই অ্যাপ্লিকেশনটা সাবমিট করার আগে আপনার চরিত্র ভালো ছিল, সেটি প্রমাণ করতে হয়। আপনার কোনো বড় কিছু (অপরাধ) থাকতে পারে না। যদি সেই সময় ট্যাক্স জালিয়াতি বা অন্য কোন বড় অপরাধ ঘটে থাকে, রবারি, ডমিস্টিক ভায়োলেন্স, ট্যাক্স ফ্রড, তবে আপনার যে আবেদনটি আছে, সেটি বাতিল হওয়ার কথা। স্পেশালি এখন তো অবশ্যই।নাউ এই মহিলার ক্ষেত্রে। তিনি যখন এই ফরমটি সাবমিট করেন, ফরমটি হচ্ছে এন-৪০০ ফরম। এই এন-৪০০ ফরমে কখনও অপরাধ করেছেন কি না আপনারা জানেন যে, ‘হ্যাভ ইউ ডান এনি ক্রিমিনাল ক্রাইম?’ এ ধরনের একটি প্রশ্ন থাকে ইংরেজিতে। কখনও অপরাধ করেছেন কি না। এই প্রশ্নে মিথ্যা উত্তর দিয়েছিলেন উনি। অর্থাৎ উনি বলছেন না, কিন্তু উনি গ্রিন কার্ড থাকা অবস্থায় এই ট্যাক্স ফ্রডের মামলায় এক বছর জেল খেটেছেন।

সো পরে প্রমাণিত হলো যে এই তার নাগরিকত্বের আগে তিনি অপরাধ করেছিলেন এবং আদালতে দোষ স্বীকারও করেছেন। শুধু প্রমাণই হয়নি। উনি স্বীকার করেছেন যে ইয়েস আমি দোষী এবং তার আদালত দোষ স্বীকার গ্রহণ করেছেন এবং এটি হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা।কারণ এখানে যেটি বলা হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গোপন। আপনারা শুনে থাকবেন ম্যাটেরিয়াল মিস রিপ্রেজেন্টেশন। অনেক শুনে থাকবেন। ইচ্ছাকৃতভাবে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনি গোপন করেছেন বা উল্লেখ করেননি। এর ফলেই তার নাগরিকত্ব বাতিলের মামলা হয়েছে।এখন কথা হচ্ছে এটির এফেক্ট কী? হোয়াট ক্যান উই ডু? আমরা কী শিখলাম এখান থেকে? আমাদের শিক্ষণীয় কী বা এটির ইফেক্ট আমাদের কারও ওপর পড়বে কি না?ওকে। যেই জিনিসটার জন্য আজকে এই সেগমেন্টটির অবতারণা করেছি, তার কারণ হচ্ছে অনেকেই ভয় পেয়ে যাবেন ট্যাক্স ফাইল করতে গিয়ে। ও মাই গড! আমি ট্যাক্স ফাইল করব, আমার তো ঘুম হচ্ছে না রাতে। এ রকম। প্লিজ, রিলাক্স। কেন?

শিক্ষাগুলো কী? ছোটখাটো ট্যাক্স ভুল, যেমন: দেরিতে রিটার্ন করা বা রিটার্ন ফাইল করা বা আইআরএস থেকে অডিটের চিঠি পেয়েছেন আপনি। ওকে আপনি ঘাবড়ে গেছেন। সাধারণত এ রকম পরিস্থিতিতে অথবা মনে করেন আপনি চিঠি পেয়েছেন যে, আপনি পেমেন্ট প্ল্যান মিস করেছেন। এই ধরনের কিছু হতে পারে সাধারণত। এ রকম পরিস্থিতি তৈরি করে না যেটিতে আপনি ডিপোর্টেবল হবেন। এগুলিকে বলা হয়ে থাকে সিভিল বিষয়; অপরাধ নয়। অর্থাৎ দিজ আর সিভিল; নট ক্রিমিনাল। মনে রাখবেন এবং এটির জন্য অনেক ব্যাপার আছে, যেটিতে আপনি একজন লইয়ারের সহযোগিতা নিতে পারেন; এটি সমাধান করতে পারেন। এটি সমাধানযোগ্য, কিন্তু যদি কারও অপরাধমূলক ট্যাক্স জালিয়াতি হয়ে থাকে, যদি কারও অপরাধমূলক ট্যাক্স জালিয়াতি হয়, কারাদণ্ড হয় এবং নাগরিকত্ব আবেদনের সময় তা গোপন করা হয়, তাহলে ভবিষ্যতে তার নাগরিকত্ব বাতিল হতে পারবে।

আপনি প্লিজ বোঝেন, আপনি কিন্তু গ্রিন কার্ড হোল্ডার। আপনি এখনও নাগরিক হননি অথবা আপনি পার্মানেন্ট রেসিডেন্টও না, কিন্তু আপনার ওয়ার্ক পারমিট আছে।
এ রকম সময়ে যদি ওই এই অঘটন ঘটে থাকে, ট্যাক্সের ব্যাপারটিতে এবং আপনি শাস্তি পেয়ে থাকেন, তাহলে কিন্তু আপনার গ্রিন কার্ডটি বাতিল হবে না, কিন্তু আপনি যখন নাগরিকত্ব করবেন আপনার নাগরিকত্ব আবেদনটি বাতিল হয়ে যাবে।যদি সেটি বাতিল না হয়, আপনি কোনোভাবে পার পেয়ে গেছেন এবং নাগরিকত্ব হয়ে গেছে। পেয়ে গেছেন, বাট আপনি সেইফ না। ভবিষ্যতে আপনার নাগরিকত্ব বাতিল হতে পারে।এই মহিলা হিউস্টেনের, এই তার ক্ষেত্রে কিন্তু তাই হয়েছে। উনি কিন্তু নাগরিকত্ব পেয়ে গেছিলেন মিথ্যা কথা বলে, কিন্তু পরবর্তীতে ডিপার্টমেন্ট অফ জাস্টিস এখন তারা ব্যাপকভাবে অনুসন্ধান করছেন এবং সে অনুসন্ধানে তার নামও উঠে আসে। পরে দেখা যায় যে, ইয়েস। সো তার নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার কথা এখন সাবমিট করেছেন।

সো ডিওজে এই ধরনের মামলা করে মূলত দেখাতে। কেন করে তারা? যে ইমিগ্রেশন ফরমে মিথ্যা তথ্য দিলে পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে।আপনারা সিভিল অ্যান্ড ক্রিমিনাল শুনবেন আমাদের এখানে এবং যার অর্থ হচ্ছে যেহেতু এটা সিভিল না, এটা ক্রিমিনাল। তার অর্থ হচ্ছে এটা কারদণ্ডযোগ্য, অর্থাৎ পানিশেবল অফেন্স বাই জেল টাইম।
নাগরিকত্ব যখন আপনি আবেদন করবেন এবং ভালো চরিত্র/গুড মোরাল ক্যারেক্টার, এই বিষয়টি এখানে চলে আসছে। দিস ইজ ভেরি ইম্পরট্যান্ট। নাগরিকত্ব আবেদন ও গুড মোরাল ক্যারেক্টার। ওকে। যখন কেউ অ্যামেরিকার নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করে থাকেন বা করেন, তাকে প্রমাণ করতে হয় যে, তার যে গত পাঁচ বছরে তিনি ভালো চরিত্রে ছিলেন।

তার পরবর্তীতে চরিত্র খারাপ হতে পারে, ভালো হতে পারে। দ্যাট’স ডিফারেন্ট স্টরি।

বাট এই অ্যাপ্লিকেশনটা সাবমিট করার আগে আপনার চরিত্র ভালো ছিল, সেটি প্রমাণ করতে হয়। আপনার কোনো বড় কিছু (অপরাধ) থাকতে পারে না। যদি সেই সময় ট্যাক্স জালিয়াতি বা অন্য কোন বড় অপরাধ ঘটে থাকে, রবারি, ডমিস্টিক ভায়োলেন্স, ট্যাক্স ফ্রড, তবে আপনার যে আবেদনটি আছে, সেটি বাতিল হওয়ার কথা। স্পেশালি এখন তো অবশ্যই। নাউ এই মহিলার ক্ষেত্রে। তিনি যখন এই ফরমটি সাবমিট করেন, ফরমটি হচ্ছে এন-৪০০ ফরম। এই এন-৪০০ ফরমে কখনও অপরাধ করেছেন কি না আপনারা জানেন যে, ‘হ্যাভ ইউ ডান এনি ক্রিমিনাল ক্রাইম?’ এ ধরনের একটি প্রশ্ন থাকে ইংরেজিতে। কখনও অপরাধ করেছেন কি না। এই প্রশ্নে মিথ্যা উত্তর দিয়েছিলেন উনি। অর্থাৎ উনি বলছেন না, কিন্তু উনি গ্রিন কার্ড থাকা অবস্থায় এই ট্যাক্স ফ্রডের মামলায় এক বছর জেল খেটেছেন।

সো পরে প্রমাণিত হলো যে এই তার নাগরিকত্বের আগে তিনি অপরাধ করেছিলেন এবং আদালতে দোষ স্বীকারও করেছেন। শুধু প্রমাণই হয়নি। উনি স্বীকার করেছেন যে ইয়েস আমি দোষী এবং তার আদালত দোষ স্বীকার গ্রহণ করেছেন এবং এটি হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা।কারণ এখানে যেটি বলা হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গোপন। আপনারা শুনে থাকবেন ম্যাটেরিয়াল মিস রিপ্রেজেন্টেশন। অনেক শুনে থাকবেন। ইচ্ছাকৃতভাবে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনি গোপন করেছেন বা উল্লেখ করেননি। এর ফলেই তার নাগরিকত্ব বাতিলের মামলা হয়েছে। এখন কথা হচ্ছে এটির এফেক্ট কী? হোয়াট ক্যান উই ডু? আমরা কী শিখলাম এখান থেকে? আমাদের শিক্ষণীয় কী বা এটির ইফেক্ট আমাদের কারও ওপর পড়বে কি না?ওকে। যেই জিনিসটার জন্য আজকে এই সেগমেন্টটির অবতারণা করেছি, তার কারণ হচ্ছে অনেকেই ভয় পেয়ে যাবেন ট্যাক্স ফাইল করতে গিয়ে। ও মাই গড! আমি ট্যাক্স ফাইল করব, আমার তো ঘুম হচ্ছে না রাতে। এ রকম। প্লিজ, রিলাক্স। কেন?

শিক্ষাগুলো কী? ছোটখাটো ট্যাক্স ভুল, যেমন: দেরিতে রিটার্ন করা বা রিটার্ন ফাইল করা বা আইআরএস থেকে অডিটের চিঠি পেয়েছেন আপনি। ওকে আপনি ঘাবড়ে গেছেন। সাধারণত এ রকম পরিস্থিতিতে অথবা মনে করেন আপনি চিঠি পেয়েছেন যে, আপনি পেমেন্ট প্ল্যান মিস করেছেন। এই ধরনের কিছু হতে পারে সাধারণত। এ রকম পরিস্থিতি তৈরি করে না যেটিতে আপনি ডিপোর্টেবল হবেন। এগুলিকে বলা হয়ে থাকে সিভিল বিষয়; অপরাধ নয়। অর্থাৎ দিজ আর সিভিল; নট ক্রিমিনাল। মনে রাখবেন এবং এটির জন্য অনেক ব্যাপার আছে, যেটিতে আপনি একজন লইয়ারের সহযোগিতা নিতে পারেন; এটি সমাধান করতে পারেন। এটি সমাধানযোগ্য, কিন্তু যদি কারও অপরাধমূলক ট্যাক্স জালিয়াতি হয়ে থাকে, যদি কারও অপরাধমূলক ট্যাক্স জালিয়াতি হয়, কারাদণ্ড হয় এবং নাগরিকত্ব আবেদনের সময় তা গোপন করা হয়, তাহলে ভবিষ্যতে তার নাগরিকত্ব বাতিল হতে পারবে।

আপনি প্লিজ বোঝেন, আপনি কিন্তু গ্রিন কার্ড হোল্ডার। আপনি এখনও নাগরিক হননি অথবা আপনি পার্মানেন্ট রেসিডেন্টও না, কিন্তু আপনার ওয়ার্ক পারমিট আছে।
এ রকম সময়ে যদি ওই এই অঘটন ঘটে থাকে, ট্যাক্সের ব্যাপারটিতে এবং আপনি শাস্তি পেয়ে থাকেন, তাহলে কিন্তু আপনার গ্রিন কার্ডটি বাতিল হবে না, কিন্তু আপনি যখন নাগরিকত্ব করবেন আপনার নাগরিকত্ব আবেদনটি বাতিল হয়ে যাবে।যদি সেটি বাতিল না হয়, আপনি কোনোভাবে পার পেয়ে গেছেন এবং নাগরিকত্ব হয়ে গেছে। পেয়ে গেছেন, বাট আপনি সেইফ না। ভবিষ্যতে আপনার নাগরিকত্ব বাতিল হতে পারে।এই মহিলা হিউস্টেনের, এই তার ক্ষেত্রে কিন্তু তাই হয়েছে। উনি কিন্তু নাগরিকত্ব পেয়ে গেছিলেন মিথ্যা কথা বলে, কিন্তু পরবর্তীতে ডিপার্টমেন্ট অফ জাস্টিস এখন তারা ব্যাপকভাবে অনুসন্ধান করছেন এবং সে অনুসন্ধানে তার নামও উঠে আসে। পরে দেখা যায় যে, ইয়েস। সো তার নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার কথা এখন সাবমিট করেছেন।সো ডিওজে এই ধরনের মামলা করে মূলত দেখাতে। কেন করে তারা? যে ইমিগ্রেশন ফরমে মিথ্যা তথ্য দিলে পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে।

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ