প্রকাশিত: ৭:০৬ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২৫
ডেস্ক রিপোর্ট:মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ন্যাটোভুক্ত সমস্ত দেশকে চীনের ওপর ৫০ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে বলেছেন। তিনি মনে করেন, মস্কোর পেট্রোলিয়াম কেনার জন্য চীনের ওপর ৫০ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হলে ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান হতে পারে। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) প্রেসিডেন্ট তার ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টে এমমনটাই জানিয়েছেন।তিনি বলেন, যুদ্ধে জয়লাভের জন্য ন্যাটোর প্রতিশ্রুতি ‘১০০ শতাংশেরও কম’। জোটের কিছু সদস্যের এখনো রাশিয়ান তেল কিনছে, যা ‘আশ্চর্যজনক’।তিনি বলেন, ‘এটি রাশিয়ার ওপর আপনার আলোচনার অবস্থান এবং দর কষাকষির ক্ষমতাকে ব্যাপকভাবে দুর্বল করে দেয়।’সেন্টার ফর রিসার্চ অন এনার্জি অ্যান্ড ক্লিন এয়ার অনুসারে, ন্যাটো সদস্য তুর্কি চীন এবং ভারতের পরে রাশিয়ান তেলের তৃতীয় বৃহত্তম ক্রেতা। রাশিয়ান তেল কেনার সঙ্গে যুক্ত ৩২-রাষ্ট্রীয় জোটের অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে হাঙ্গেরি এবং স্লোভাকিয়াও রয়েছে। এদিকে, সংঘাতের এক উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্তে পোল্যান্ডে একাধিক রাশিয়ান ড্রোনের ‘বার্তাটি’ এসেছে। এটি ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর প্রথমবার ন্যাটো মিত্রের আকাশসীমায় মস্কোর প্রবেশের ঘটনা।মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার পোস্টে আরও বলেছেন, রাশিয়ার তেলের ওপর ন্যাটোর নিষেধাজ্ঞা এবং চীনের ওপর শুল্ক আরোপ ‘এই মারাত্মক, কিন্তু হাস্যকর, যুদ্ধের অবসানে অনেক সাহায্য করবে।’তিনি বলেন, ন্যাটো সদস্যদের চীনের ওপর ৫০ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা উচিত এবং যুদ্ধ শেষ হলে তা প্রত্যাহার করা উচিত।ট্রাম্প পোস্টে আরও বলেন, রাশিয়ার ওপর চীনের একটি শক্তিশালী নিয়ন্ত্রণ এবং শক্তিশালী শুল্ক সেই দখল ভেঙে দেবে।মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইতোমধ্যেই রাশিয়ান জ্বালানি পণ্য কেনার জন্য ভারত থেকে পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক আরোপ করেছেন।পোস্টে ট্রাম্প আরও বলেছেন, যুদ্ধের দায় তার পূর্বসূরী জো বাইডেন এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ওপর বর্তায়। তবে তিনি এই তালিকায় ভ্লাদিমির পুতিনকে অন্তর্ভুক্ত করেননি।
A Concern Of Positive International Inc
Mahfuzur Rahman Mahfuz Adnan
Published By Positive International Inc, 37-66, 74th Street Floor 2, Jackson Heights, New York 11372.
Phone : 9293300588, Email : info.shusomoy@gmail.com,
………………………………………………………………………..
Design and developed by Web Nest