পরিবারের সদস্যদের স্পন্সরের নিয়মে কী পরিবর্তন এনেছে ট্রাম্প প্রশাসন?

প্রকাশিত: ৬:৩৪ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ৬, ২০২৫

পরিবারের সদস্যদের স্পন্সরের নিয়মে কী পরিবর্তন এনেছে ট্রাম্প প্রশাসন?

ডেস্ক রিপোর্ট: এই যে স্পন্সরশিপ যেটি আছে, আই-১৩০, এটির ব্যাপারে একটি বড় নির্দেশনা এসেছে।’ পরিবারের কোনো সদস্যকে স্পন্সর করার নিয়মে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এনেছে প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন প্রশাসন। বিষয়টি টিবিএন ভিউজ অনুষ্ঠানে তুলে ধরেছেন উপস্থাপক হাবিব রহমান। টিবিএনের পাঠকদের জন্য তার ভাষায় বিষয়টি তুলে ধরা হলো।স্পন্সরিং ইমিগ্রেন্টস। অর্থাৎ, আপনারা, আমরা যারা আছি, আমরা যারা পরিবার-পরিজনকে স্পন্সর করে থাকি, আই-১৩০ সাবমিট করে থাকেন, যে কারও জন্য করে থাকেন। ভাই বোনের জন্য করতে পারেন। বোন ভাইয়ের জন্য করতে পারেন। বাবা-মা ছেলে-মেয়েদের জন্য করতে পারেন অথবা ভাই বোনদের জন্য করতে পারেন। স্বামী স্ত্রীর জন্য করতে পারেন।

এই যে স্পন্সরশিপ যেটি আছে, আই-১৩০, এটির ব্যাপারে একটি বড় নির্দেশনা এসেছে। আমি সংক্ষেপে তুলে ধরছি সেখানে কী আছে। ইমিগ্রেশন সার্ভিস তারা এখন পিছনে পড়েছেন ইউএস সিটিজেন স্পন্সর্স, অর্থাৎ আপনি যখন সিটিজেন হিসেবে আরেকজনকে স্পন্সর করে থাকেন, তাদের পিছনে লেগেছেন। ইফ ইউ আর স্পন্সর, আপনি যদি কোনো স্পন্সর হয়ে থাকেন অর স্পন্সরিং সামবডি, গ্রিন কার্ডের জন্য তাকে নিয়ে আসবেন, গ্রিন কার্ড পাবে। ইউএসসিআইএস এখন অ্যাকশন নিবে।দ্য আর গোইং আফটার ইউ। নট যাকে অ্যাপ্লিকেশন করা তাকে। আপনার প্রতি। কী ব্যাপারে? আপনার ইমিগ্র্যান্ট রিলেটিভ যারা আছেন, তারা যদি পাবলিক অ্যাসিস্ট্যান্ট নেন বা নিয়ে থাকেন বা নেবেন লাইকলিহুড। কী কী তারা উল্লেখ করেছেন, সাচ এজ ফুড স্ট্যাম্প, হাউজিং অ্যাসিস্ট্যান্স।

এই সমস্ত যদি নিয়ে থাকেন, মনে রাখবেন যে অ্যাজ এ সিটিজেন আপনি কিন্তু যখন স্পন্সর করেন, যাকেই করেন, যে কাউকেই করেন, আপনি কিন্তু একটা কন্ট্রাক্ট সাইন করেন। একটা ফর্ম আছে আই-৮৬৪ যে, ইফ ইউর ফ্যামিলি মেম্বার যদি আপনার যাকে স্পন্সর করছেন, এই ফ্যামিলি মেম্বার যদি টেক অ্যাডভান্টেজ, জেনে অথবা না জেনে, নোইংলি অর আননোইংলি টেক বেনিফিটস অফ ইউএস গভর্নমেন্ট, তাদেরকে এই ধরনের স্পন্সর যারা আছেন, তাদের পিছনে লেগেছেন এখন ইউএসসিআইএস।

কী করবেন তারা? প্রথমে তারা অ্যাপ্লিকেশনগুলি দেখবেন। কারা স্পন্সর হয়েছেন…তারা সব কয়টি ডিপার্টমেন্ট একসাথে যুক্ত। তারা তথ্য পেয়ে থাকেন। সো তারা খুঁজবেন তাদেরকে, পাবেন তাদেরকে। পাওয়ার পরে যিনি স্পন্সর করেছেন, তাকে পারসিকিউটিং করা হবে; তাকে শাস্তি দেওয়া হবে। সেটি কী? বাই দ্য ওয়ে, মুখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে তারা ইউএস সিটিজেনশিপ বা গ্রিন কার্ড পাওয়ার পদ্ধতিতে মেকিং ইট ডিফিকাল্ট ফর ইউএস সিটিজেন টু স্পন্সর। যারা ইউএস সিটিজেন যারা আছেন, তারা যাতে স্পন্সর করতে না পারেন, তার ফ্যামিলি মেম্বারকে, এটি হচ্ছে মুখ্য উদ্দেশ্য। আমার কাছে অ্যাটলিস্ট তাই মনে হয়েছে। জাস্ট অ্যানাদার স্টেপ টুয়ার্ডস মেকিং মোর ডিফিকাল্ট, যারা আছেন তাদের জন্য।

আরেকটি ব্যাপার তারা তারা যেটি বলছেন, সেটি হচ্ছে তারা চেষ্টা করছেন, নতুন যারা আসবেন, তারা যাতে ইমিগ্রেশন বেনিফিট নেন, কিন্তু অন্যান্য বেনিফিট না পান। সরকারি, অর্থাৎ ইউএস গভর্মেন্টের অর্থ যাতে অপচয় না হয় এবং যাদের প্রয়োজন তারা যাতে পান।বাই দ্য ওয়ে, আপনি কাউকে স্পন্সর করেছেন। উনি চলে এসেছেন। আপনি কিন্তু অবলিগেটেড, আপনি কিন্তু দায়ী থাকবেন। দায়বদ্ধতা আপনার থাকবে যেই পর্যন্ত না এটি একেবারে লিখে দিয়েছেন তারা স্পষ্ট করে, যেই পর্যন্ত না যিনি যিনি এসেছেন, উনি সিটিজেন না হয়ে যাওয়া পর্যন্ত আপনি দায়বদ্ধ এই স্পন্সরশিপের জন্য।ওকে? দুটি ব্যাপারে তারা বলেছেন। একটি হচ্ছে যখন উনি সিটিজেন হয়ে যাবেন, তখন আপনার দায়বদ্ধতা থাকবে না অথবা যাকে স্পন্সর করেছেন, উনি যদি সিটিজেন হওয়ার আগেই গ্রিন কার্ড থাকা অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন আপন হিস ডেথ, এটি হতে পারে এবং তৃতীয় আরেকটি কথা বলেছেন, যদি সেই ব্যক্তি এখানে আসার পর ফোর্টি কোয়ার্টারস, আপনারা জানেন ৪০ ক্রেডিট কাজ করতে হয়। দ্যাট’স অ্যাবাউট টেন ইয়ার্স।

১০ বছর যদি কাজ করে থাকেন ফোর্টি কোয়ার্টার ছাড়া ধরেন, সেটি সম্পূর্ণ করেন, তারপরে যদি উনি বেনিফিট নেন, তাহলেও দায়মুক্ত থাকবেন আপনি। তার আগে যদি হয়, তাহলে কী হবে? ইফ দ্য টেইক পাবলিক অ্যাসিস্ট্যান্ট, যাকে স্পন্সর করেছেন, উনি যদি পাবলিক অ্যাসিস্ট্যান্স নিয়ে থাকেন, আপনি জানেন বেনিফিট অনেক রকম হয়ে থাকে। বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট, এজেন্সি আছে। হেলথকেয়ার হতে পারে, হাউজিং হতে পারে, ইবিটি হতে পারে। উইক্স হতে পারে, স্ন্যাপ হতে পারে।অনেক অনেক ডিপার্টমেন্ট আছে। রাইট? যেই এজেন্সির কাছে থেকে নিয়েছেন, সেই এজেন্সি আপনার বিরুদ্ধে কেস ফাইল করবেন এবং আপনি লায়েবল থাকবেন যেই পরিমাণ অ্যাসিস্ট্যান্স উনি পেয়েছেন, সেটি আপনাকে ফেরত দিতে হবে।

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ